চলুন প্রথমে জেনে নেওয়া যাক হিল্লা বিয়ে কি..?? - হিল্লা বিয়ে হচ্ছে যদি স্বামী স্ত্রীর মধ্যে তালাক হয়, এবং সেই দম্পত্তি যদি পুনরায় এক হতে চাই তাহলে স্ত্রীর অন্য কোন পুরুষের সাথে বিয়ে দিতে হবে, এবং তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হতে হবে। তারপর সেই পুরুষ যদি ওই মহিলাকে তালাক দিলে আগের স্বামী পুনরায় তার স্ত্রীকে নিতে পারবে। সহজভাবে উদাহরণ দিলে, ধরুন আপনার বাবা-মার তালাক হয়েছে, আপনার আব্বু আবার আপনার আম্মুকে পুনরায় নিতে চাচ্ছে তাহলে আপনার আম্মুকে অন্য একজন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে, এবং সেই পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে। তারপর সেই পুরুষ যদি আপনার আম্মাকে তালাক দেয় তাহলে আপনার আব্বা পুনরায় আপনার আম্মাকে বিবাহ করতে পারবে বা সংসার করতে পারবে। এই প্রথার নাম হিল্লা বিয়ে।। এবার আসুন মূল গল্পে যাওয়া যাক।। আমার নাম অভি, বাবার নাম সেলিম, মায়ের নাম বিথি বেগম। মায়ের বয়স প্রায় ৪৫, ফিগার অস্থির। আম্মু সব সময় নাভির নিচে শাড়ি পরে। শাড়ি পড়া অবস্থায় আম্মুকে দেখলে সকল পুরুষের মনে কামনা জাগে। আমার নিজেরও ইচ্ছে হয় আম্মুকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে জোর করে আদর করি। আব্বু বিদেশে থাকায় বাড়িতে আম্মা আর আমি শুধু একা। আমরা যখন ঘুমাই তখন মাঝেমধ্যেই আম্মুর দুধ নাভি এগুলা দেখে হ্যান্ডেল মারতাম, এবং চ**** জন্য প্ল্যান করতে থাকতাম। হঠাৎ একদিন সাফল্য ধরা দিল। চলুন সেই কাহিনী বর্ণনা করা যাক। একদিন আম্মা আব্বার সাথে ভিডিও কলে কথা বলছিল, দুজনের মধ্যে খুব উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হচ্ছিল। এক পর্যায়ে আব্বা আম্মাকে তিন তালাক দেয়। সাথে সাথে আম্মা কান্নায় ভেঙে পড়ে। সন্ধ্যায় নানা-নানী এবং বড় মামানি বাড়িতে আসলো। আব্বার সাথে যোগাযোগ করা হলো এবং আব্বা পুনরায় আমাকে সংসারের নিতে চাইল, কিন্তু বাদ সাজে হিল্লা বিয়ে নিয়ে। নানু ধার্মিক হওয়ায় মকে এখন অন্য পুরুষের সাথে বিয়ে দিতে চাইল, কিন্তু আব্বা বিষয়টাতে কোনোভাবেই একমত হচ্ছে না এবং আম্মাও অন্য কোন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাচ্ছেনা। অনেক আলোচনার পর আব্বা আম্মা দুজনেই হিল্লা বিয়ে বিষয়টাতে রাজি হল। কিন্তু অন্য কোন পুরুষ মাকে বাসর ঘরে চুদবে সেটা বাবা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না, আর আম্মু সামাজিক লোক লজ্জার ভয়ে অন্য কোন পুরুষের সাথে বাসর ঘরে যেতে চাচ্ছে না। আব্বা আম্মা দুজনেই চাচ্ছে এমন একজনের সাথে আম্মুর বিয়ে দেওয়া হোক যেটা সমাজে জানাজানি হবে না। রাত্রে নানুর এক পরিচিত হুজুরকে বাড়িতে ডাকা হল হিল্লা বিয়ে সম্বন্ধে পুরোপুরি জানার জন্য। হুজুর: দেখেন ভাই শুধু বিয়ে দিলেই হবে না, বিয়ে এমন একজন পুরুষের সাথে দিতে হবে যে শারীরিক সক্ষমতা করার ক্ষমতা রাখে, বিয়ে দেওয়ার পর আপনার মেয়ের সাথে তার বাসরের ব্যবস্থা করতে হবে, এবং নিশ্চিত করতে হবে যে দুজনের মধ্যে শারীরিক মিলন হয়েছে। নানু: তাহলে হুজুর সাহেব আমরা চাচ্ছি যাতে লোক জানা জানি না হয়, আপনি বিয়ে করেন আমার মেয়েকে । রাত্রে যা খুশি করেন সকালে তালাক দিয়ে দেন। হুজুর: আমার বয়স হয়েছে, আপনার মেয়ের শারীরিক চাহিদা পূরণ করা আমার দ্বারা সম্ভব না, আপনার মেয়ের রস বের করতে বলিষ্ঠ পুরুষ দরকার। যেহেতু আপনারা লোক জানাজানি করতে চাচ্ছেন না তাই আমি বলি আপনার নাতির সাথে আপনার মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেন। আমার সাথে আমার মায়ের হিল্লা বিয়ে দেওয়া হবে বিষয়টাতে সবাই একমত হল। মামানি কানে কানে বলল আপন মা হয়েছে তো কি হয়েছে.? বিয়ের পর একদিনের জন্য সে তোর স্ত্রী। বাসর রাতে চ*** পেট করে দিবি। নতুন চটি লিখলাম। ভালো লাগলে জানাও তাহলে বাকি পর্ব টুকু লিখব.??
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন