পাশের বাড়ির মালির সাথে

 


আমি শিবানী সেন । বিয়ে হয়েছে জয় সেন এর সাথে। বিয়ের একবছর পর জয় পারি দেই ইতালিতে। আমি রয়ে গেলাম এখানে একা তবে একা বলা যায় না বিছানায় পড়া জয় এর মা হাটা চলা করতে পারে না।
জয় বিদেশ একবছর হলো তবে এতো দিনেও আমি নিজেকে মানিয়ে চলা শুরু করেছিলাম আমার সতীত্ব নষ্ট হতে দেইনি তবে আমি আর পারলাম না দুষটা আমার না জয় এর ওর জন্যই আমি এই পথে
এখন তাহলে আসল ঘটনাই আসি
আমি দেখতে ছবিতে যেমন দেখছেন তেমনি আর একটু চিকন হলে হতে পারি
আমি সবসময় হাতা কাটা ব্লাউজ পরি
আমি জয় এর বন্ধুর কাছে থেকে জানতে পারি জয় বিদেশে খুব সুখেই আছে সে নাকি মন চাইলেই মেয়েদের সাথে রাত কাটায়
এইটা শুনেই আমার জিদ ধরলো যে আমি কার জন্য এতো ভদ্র হয়ে আছি সে তো আমার জন্য বসে নেই সে তো মাজাতেই আছে তাহলে আমি কেন কষ্টে থাকবো আমিও মজা নিবো যেই ভাবা সেই কাজ
পরের দিন দুপুরে আমি রান্না ঘরে রান্না করতাছি..
( আগেই বলে দেই কিছু কথা আমাদের বাড়ির পাশে একটা বড় বাড়ি আছে সেই বাড়িতে ২ জন লোক থাকে তাদের বাড়ি অনেক বড় বাড়িতে বাগান আছে সেই বাগান আবার আমাদের রান্না ঘরের জানালার পাশে সেইখানে মালির কাজ করে আলি। সে একজন মুসলিম)
আমি রান্না করতাছি প্রতিদিনই আলি আমাকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে মানে আমাকে দেখে সে মনে মনে সুখ নেই আমি তা বুঝতাম কিন্তু আমি আগে রাগ করতাম
কিন্তু আজ থেকে আমার মনের মাঝে আমার স্বামীর জন্য রাগ জিদ তাই আজ আমি একটা কাজ করে বসলাম । দেখি আলি আজও আমার দিকে তাকিয়ে আছে
আমিও আজ আলির চোখের দিকে চোখ রাখলাম সেক্সি ভাবে আজ তাকালাম আলি আজ সাহস পেলো এবং আমাদের রান্না ঘরের দিকে এগিয়ে আসলো
আলি আমাকে দেখতাছে এমন ভাবে মনে হচ্ছে আমাকে খেয়ে ফেলবে আমিও আজ সেক্সি ভাব নিয়ে তাকিয়ে আছি মনে মনে ভাবলাম এই শালা মুসলিম বাড়া দিয়েই চুদাবো নিজেকে
আমি এইভাবে আমার শাড়ির আঁচল ফেলে দিলাম ইচ্ছা করে হাত দিয়ে আলি দেখে তো ওর চোখ বড় বড় হয়ে গেলো
আমি আমার জীভ দিয়ে আমার ঠোঁট চাটন দিলাম আলি আমাকে খেয়ে ফেলবে এমন অবস্থা তখনি আমার শাশুড়ী আমাকে ডাক দিলো আমি তাড়াতাড়ি নিজেকে ঠিক করে নিয়ে চলে গেলাম
আলি আমাকে আজ আর কাছে পেলো না
আমি রাতে আলি র কথা ভাবছি যদি অরে দিয়ে করাই তাহলে কেমন হয় হঠাৎ রান্না ঘরে কি জানি পরে গেলো শব্দ হলো একটা
আমি উঠে গেলাম দেখলাম আমার শাশুড়ী ঘুমে কারন তাকে রাতে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয় ডাক্তার দিতে বলছে তাই
আমি রান্না ঘরের দিকে এগিয়ে গেলাম লাইট অন করলাম দেখি একটা পাতিল পরে গেছে দেখলাম জানালা খুলা তাকিয়ে দেখি কার জানো চোখ দেখা যাচ্ছে আধারে আমি ভয় পেয়ে যেই চিৎকার করতে যাবো তখনি আলি সামনে এসে বলো বউদি বউদি আমি আমি আলি শব্দ করবেন না
আমি এইবার শান্ত হলাম আমি এই তুমি এখানে কি করছো যাও চলে যাও
আলি- এই মানে বউদি ( আলির চোখে শুধু কাম আর কাম)
আমি বুঝলাম কি কাহিনি
আমি - ( এইবারও আমার আঁচল ফেলে দিলাম হাত দিয়ে) কি এইসব দেখতে আর পেতে চাও তাই তো
আলি লজ্জা লজ্জা চোখে তাকিয়ে
আমি- সামনের দরজায় আসো
আলি তাই করল আমি দরজা খুলে দিলাম
আলি- বউদি আপনার শাশুড়ী
আমি- চিন্তার কারন নাই ঘুমের ওষুধ খাই রাতে উঠবে না
আমার রুমে আসো
বলেই আমার রুমে গেলাম ২ জন রুমে দিয়েই আলি আমাকে জড়িয়ে ধরে কিস আর আমার দুদ টিপা শুরু করে দিলো আহহহহহ এতো দিন পর পুরুষের ছোয়া পেয়ে আমি সুখে ভরে গেলাম আহহহ
এইবার আমাকে নেংটা করে দিল আমার দুদ খাছে উফফফফফ
আলি- বউদি আহহহ কি দুদ বানাইছো গো উফফফফ
আমি - খাও খাও তোমার দাদার পর তুমিই খাছো ভালো করে খাও
আলি আমার গুদ দেখে তো পাগল হয়ে গেলো
আলি- বউদি মাইয়া গো ভোদা যে এতো সুন্দর আর সাদা হয় তা আমি জানতামি না
আমি - কেন আগে মেয়ে চুদো নাই নাকি
আলি- চুদি নাই মানে না হলেও ১ ডজন তো হবেই চুদছি
আমি- তাইলে
আলি- সবার টাই কালা ছিলো
এইবার আলি আমার গুদ চেটে চুষে দিলো উফফফ এতো রস বের হল কি বলবো
আমাকে এইবার আলির বাড়া বের করে দেখালো উফফফ কাটা বাড়া বেশ বড় কিন্তু অনেক কালো আমাকে আলি খুব করে চুদা দিলো রাতে আমরা ৩ বার করলাম উফফফফ কি যে সুখ
আলি ভোরে চলে গেলো এইভাবেই আমাদের চলতাছে রাতে আলি আসে চুদে আবার ভোরে চলে যায়
ধন্যবাদ সবাইকে

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন