আমাদের পরিবারের আমরা মাত্রা তিনজঞ সদস্যা. আমি রিপন, মা মুনমুন দেবী, আর আমার সুন্দরী দিদি রিয়া. আমার বাবা মারা জান যখন আমার বয়স মাত্র ১২ বাচ্চার আর আম্র দিদির বয়স ১৪. বর্তমানে আমার মা একটা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের টীচার আর আমার দিদি গ্রাজুযেশন করে একটা প্রাইভেট ফার্ম এ চাকরী করছে. আমার মার বয়স প্রায় ৪০. মা দেখতে যথেস্ঠ সুন্দরী, ফিগারটাও ভালো, দিদি, আগেই বলেছি অপরূপ সুন্দরী, ফর্সা টকটকে গায়ের রং, টানা টানা চোখ, টিকালো নাক আর সবচেয়ে যেটা আকর্ষনিও সেটা হচ্ছে দিদির নিতংব. দিদি যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যায়, তখন রাস্তার সব জোয়ান ছেলেরা দিদির দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে. আমরা তিনজন বাড়িতে একদম বন্ধুর মতো মেলা মেশা করি, কেউ কারোর কাছে কিছূ লুকায়না, সবকিছু বাড়িতে এসে একসাথে বসে গল্পো করি .
সেদিনও যথারীতি আমরা রাত্রের ডিনার করার সময় গল্পো কারছিলাম , আচমকা মা বল্লো, আমার পেটে খুব ব্যাথা করছে. আমি আর দিদি খুব ব্যস্ত হয়ে পরলাম. মাকে বললাম, মা ডাক্তার ডাকতে হবে ? মা বল্লো না তার দরকার নেই, দিদিকে বল্লো, রিয়া, তুই আমার তলপেটে একটু মালিস করে দে, মনে হয় আরাম পাবো . দিদি যথারীতি মায়ের কথামতো, হাতে টেল আর জল নিয়ে মার তলপেটে মালিস কারার জন্য মার কাছে গিয়ে বসে পড়লো. এবার মা, নিজের সায়ার দারিতা একটু আলগা করে বল্লো, নে এইখানে মালিস করে দে. দিদি মার কথামতো মালিস করা আরম্ভ করল আর আমাকে বল্লো, ভাই, তুই, এখন যা, দরকার হলে তোকে ডাকবো. আমি দিদির কথামতো ওখান থেকে আমার নিজের ঘরে চলে এলাম, কিন্তু আমার মনের মধ্যে মার জন্য একটা চিন্তা থেকেই গেলো.
প্রায় এক ঘন্টা মতো এভাবে কেটে যাওয়ার পর আর নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে আস্তে আস্তে মায়ের ঘরের দিকে রওনা হলাম. মার ঘরের কাছে গিয়ে দেখি যে মার ঘরের দরজা খোলা. আমি দরজার ফাঁক দিয়ে ভেতরের দিকে তাকিয়ে দেখি যে মা শুয়ে আছে আর দিদি মায়ের তলপেটে তখনো মালিস করছে, কিন্তু, একটা জিনিস দেখে আমার বেশ আশ্চর্য লাগলো যে মার শরীরের নীচের দিকটাই কোনো কাপড় নেই, মানে পুরো নগ্ন, আর দিদি নিজের মনে সেখানে মালিস করছে আর একহাত দিয়ে মার একটা মাই টিপে যাছে. আমি মনে করলাম যে মার বোধহয় বুকে ব্যাথা করছে তাই দিদি মার বুকেও মালিস করছে. আমি ব্যস্ত হয়ে দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকে দিদিকে জিজ্ঞাসা করলাম, কিরে দিদি মার বুকে ব্যাথা করছে, আর তুই আমাকে ডাকিসনি কেনো ? দিদি আর মা আমাকে দেখে ভুত দেখের মতো চমকে উঠলো. মা তাড়াতাড়ি করে উঠে বসার চেস্তা করতে লাগলো আর দিদি দেখি মুখ নিচু করে বসে থাকলো. মা বল্লো, আরে না আমার বুকে কোনো ব্যাথা করছেনা.
আমি জিজ্ঞেস করলাম তাহলে আমি যে দেখলাম দিদি তোমার বুকে মালিস করছে. মা বল্লো, আসলে, তোর দিদি আমার বুকে মালিস করছিলনা, আমার মাই টিপে দিছিলো. আমি জানতে চইলম কেনো ? মা বল্লো, আসলে আমার মাই টিপলে আমার আরাম হয়, তাই আমি তোর দিদিকে বলেছিলাম আমার মাইটা একটু টিপে দিতে সেইজন্য তোর দিদি আমার মাই টিপছিলো. আমি মার কাছে জানতে চাইলাম, মাই টিপলে বুঝি আরাম হয় ? মা বল্লো তাতো একটু হয়. আমি বললাম এসো তাহলে দিদি একটু রেস্ট নিক, ও অনেকখন তোমার মাই টীপেছে, এখন আমি তোমার মাই টিপে দিই. আমি এমন ভাব করলাম যেন আমি কিছুই বুঝিনা, কিন্তু মা আর দিদি কেমন করে জানবে যে আমি এই ব্যাপারগুলো অনেকদিন আগে থেকেই জানি বা বুঝি.
কিছু না জানার ভাব করে আমি মার মাই টিপতে চাইলাম কারণ আমি জানি, মা এখন আর না করতে পারবেন বা আমাকে কিছু বলতেও পারবেনা. মা একটু অবাক হয়ে বল্লো, তুই আমার মাই টিপবি ? না থাক, আমার ব্যাথা কমে গেছে. আমি বললাম মা কেনো মিছি মিছি লজ্জা পাচ্ছ, আমিতো সবই দেখেছি. আর দিদিকে দেখো, লজ্জায় একদম মাথা তুলতে পারছেনা বলে দিদির দিকে তাকিয়ে বললাম কিরে দিদি, আর কতখন এভাবে বসে থাকবি, দেখছিস, মা কিছুতে রাজী হচ্ছেনা, তুই একটু বলনা, আর না হলে তুই আয়, আমি বরং তোর মাই দুটো টিপে দিই তাহলে তুইও আরাম পাবি. দিদি আমার কথা শুনে চমকে উঠে মার দিকে তাকালো আর দুহাত দিয়ে নিজের বুক্টা চেপে ধরলো. মা এতক্ষন আমার কথা শুনছিলো, এবার দিদিকে বলল, রিয়া, যা দেখা যাচ্ছে, ও ছাড়বেনা, তারচেয়ে বরং, আর লজ্জা না করে আমরা তিনজনে মিলে আনন্দা করি কী বল ?
দিদি মার দিকে তাকিয়ে অনীচ্ছা সত্যেও সম্মতি সূচক ঘাড় নারলো. আমি এবার দিদিকে বললাম, দিদি, দেখ, মা কেমন কিছু না পরে আমাদের সামনে বসে আছে আর আমি আর তুই কী সুন্দর জামাকাপড় পরে কথা বলছি. এতখনে মার নজর পড়লো নিজের দিকে আর লজ্জায় লাল হয়ে তাড়াতাড়ি কাপড় পড়ার চেস্টা করতে গেলো. আমি সাথে সাথে মাকে বললাম, এর আগে দিদি, আর এটখন ধরে আমি তোমার সব দেখে নিয়েছি, এখন আর লজ্জা পেয়ে লাভ নেই, যেমন আছো তেমনি থাকো, আমরা বরং তোমার লজ্জা যাতে না লাগে তার ব্যাবস্থা করছি বলে আমি নিজের জামাকাপড় খুলে ফেলে পুরো নগ্ন হয়ে গেলাম আর দিদিকে ধরে উঠিয়ে নিজের হাতে ওর শাড়ি, সায়া ব্লাউজ্ খুলে ওকেও পুরো নগ্ন করে দিলাম. দিদি দেখলাম লজ্জায় লাল হয়ে দুহাত দিয়ে নিজের যৌনাঙ্গ ঢাকার চেস্টা করতে লাগলো. আমি ওর দুহাত সরিয়ে দিয়ে বললাম, দেনা দেখতে, তোরটা কেমন একটু দেখি.
দিদি কপট রাগের ভান করে আমার গালে একটা টোকা মেরে মার দিকে তাকিয়ে বল্লো, মা দেখো, তোমার ছেলের সখ, নিজের দিদির যৌনাঙ্গ দেখার জন্য একেবারে পাগল হয়ে গেছে. মা বল্লো, আর লজ্জা করে কী করবি, এটখন নিজের গর্ভধারিনী মায়ের গোপণাঙ্গ দেখেছে, এখন তোরটা দেখতে চাইবে তাতে আর নতুনত্য কী আছে. দে ওকে দেখতে দে. এবার দিদি আর লজ্জা না করে নিজের হাতটা ওর গোপণাঙ্গ থেকে সরিয়ে নিলো, কিন্তু যেহেতু ও দাড়িয়ে আছে সে কারণে কিছুই দেখা যাচ্ছিলনা বলে আমি বললাম, দিদি, তুই এক কাজ কর, শুয়ে পর আর দুহাত দিয়ে তোর ওই জায়গাটা টেনে ফাঁক করে ধার তাহলে আমি পুরোপুরি ভেতরটা দেখতে পাবো. দিদি আমার কথা শুনে লজ্জায় একেবারে লাল হয়ে বল্লো, আমি পারবনা নিজের গোপণাঙ্গ ফাঁক করে ছোট ভাইকে দেখাতে.
চলবে..... সাথে থাকুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন