এইভাবেই চলতাছিলো আমাদের দিন। একদিন আমি বাইক নিয়ে বাজারে গেলাম। একটা চা এর দোকানে বসলাম। হঠাৎ দেখলাম বাস থেকে একজন সুদশন পুরুষ নেমে চা এর দোকানের দিকে আসলো। দেখতে এমন সুন্দর শরিরর মিডিয়া অনেক সুন্দর দেখতে ধরতে গেলে আমি ক্রাশ খেয়ে গেলাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে শিক্ষিত।
লোকটা চাওয়ালাকে বলো
লোক - মামা এক কাপ চা দেন তো
( বলেই আমার পাশে এসে বসলো)
আবার
লোক- মামা এইখান থেকে আপনাদের পোস্ট অফিসটা কতো দূরে
দোকানদার- এইদিক থেকে আটো করে যেতে ২০ মিনিট লাগে
আমাদের গ্রামে একটা পোস্ট অফিস আছে কিন্তু কোনো কাজের না
লোক- আর এখানে কি কোথাও বাড়ি ভাড়া পাওয়া যাবে
দোকানদার- হ্যাঁ মামা পাবেন বাজারে পাবেন হয়তো
লোক- কেন অফিসে কাছে পাওয়া যাবে না
দোকানদার - না মামা ওইদিকে পাবেন না আপনি কে মামা
লোক- আমি ওই অফিসে কাজ করতে আইছি শহর থেকে
আমি জানি না আমার মাথায় কি হলো আমি ভাবলাম এই শহরের লোকটা কে বাড়ি নিয়ে গেলে কেমন হয়। গ্রামের কাওকে দিয়ে যদি কিছু করায় তাহলে তো গ্রামে মানসম্মান সব যাবে
আমি- এইযে ভাই বাড়ি ভাড়া লাগবে
লোক- হ্যা লাগবে তো
আমি - তাহলে চলেন আমার বাড়িতে চলুন
লোক- আপনার বাড়ি অফিস থেকে কতো দূরে
আমি - বেশি না ৫-৭ মিনিট লাগবে অটোতে
লোক- আচ্ছা চলেন তাহলে ভাড়া কতো দিতে হবে
আমি - ভাড়া লাগবে না শুধু খাবার এর জন্য ১০ হাজার প্রতি মাসে দিবেন তাই হবে
লোক- খাবার ও দিবেন
আমি- হ্যাঁ আর সুখও পাবনে
লোক- মানে সুখ বুঝলাম না
আমি - কিছু না চলেন যাই তাহলে
লোক- চলেন
আমি - আপনার নাম কি
লোক- আমার নাম জাহিদ
বাইকে করে বাড়ির দিকে গেলাম ২ জনে শুনলাম সে নাকি ২ বছরের জন্য এসেছে এখানে। লোকটা বয়স ২৭-২৮ হবে শুনলাম বিয়েও করেছে ১ বছর
দেখতে দেখতে বাড়ি চলে আসলাম আর ভাবলাম এখনি তো জাহিদ আর আমার বাড়ির লোক ঝটকা খাবে কারন আমার বাড়ির সবাই কম বেশি নেংটা হয়ে আছে এখান জাহিদ এইভাবে দেখে কি রিয়াক্ট দিবে কে জানে আর পরপুরুষ দেখে আমার বাড়ির লোক বাহ কি রিয়াক্ট দিবে। বেল দিলাম বাড়ির দরজা খুললো কাকি পরনে আমার একটা সাদা সেন্টু গেঞ্জি দুদ গুদ দেখাই যাচ্ছে
আমি জাহিদের দিকে তাকালাম হা করে তাকিয়ে আছে কাকি লজ্জা পেয়ে ভিতরে চলে গেলো আমি জাহিদকে বললাম
আমি - আসো ভিতরে আসো
বলেই ২ জন ভিতরে গেলাম জাহিদ এখন হয়তো তার চোখকে বিশ্বাস করতে পারছে না
আমি - বসো এখানে
২ জন বসলাম তখন আমার মা নেংটা হয়ে বের হয়ে আসলো জাহিদকে দেখে হাত দিয়ে দুদ আর গুদ ঢাকার চেষ্টা করলো কিন্তু এতো বড় দুদ কি আর ঢাকা যায়
জাহিদ তো বড় বড় করে তাকিয়ে আছে
আমি - জাহিদ এইটা আমার মা আর আগেরটা কাকি ছিলো
মা এইটা জাহিদ আমাদের পোস্ট অফিসে কাজে শহর থেকে এসেছে এখানেই থাকবে এখন থেকে
মা - কি বলতাছত তুই এখানে মানে
আমি - হ্যাঁ এখানেই আমি তো পারি না একা তোমাদের ৪ মাগী কে সামলাতে তাই এরে নিয়ে আসলাম
মা- তাই বলে যারে তারে নিয়ে আসবি
আমি - গ্রামের লোক থেকে ভালো অচেনা শহরের লোক
মা - তা ঠিক আছে তাই বলে হঠাৎ
( এর মাঝে কাকি আর আমার ছোট জান মানে হিমা চলে আসলো) কাকি তাও এখনো সেই ড্রেস পরেই আছে আর হিমাও নেংটা এই দিকে জাহিদের অবস্থা খারাপের দিকে
আমি - কেন তোমাদের একে পছন্দ হয় নাই নাকি না হলে বলো চলে যেতে বলি
সবাই চুপ করে রইছে
আমি - বলো কি হলো
মা - পছন্দ হয়ছে হবে না কেন
আসলে দেখতে ও অনেক সুন্দর যে কারো পছন্দ হবেই
আমি - তাহলে আর কোনো কথা নাই এখানেই থাকবে ও আর প্রতি মাসে খাবার এর জন্য ১০ হাজার টাকা দিবে আর তোমাদের চুদবেও
কেউ কোনো কথা বলো না
আমি - কি জাহিদ পছন্দ হয়েছে আমার পরিবার রাজি তুমি
জাহিদ- মাথা নাড়ালো মানে সে রাজি ( মনে মনে মেঘ না চাইতেই পানি)
আমি - তবে জাহিদ শুনে রাখো তুমি শুধু আমার মা আর কাকি কেই চুদতে পারবা আমার ২ জানকে না মানে হিমা আর সিমা কে না তখন সিমাও আমাদের সামনেই
জাহিদ মাথা নাড়ালো ওকে
আমি - ওরে কিছু খেতে দেও মা
জাহিদ - না না আমি একটু আগে খাইছি খাব না এখন রাতে খাবো একদম
আমি - তাহলে যাএ ফ্রেশ হয়ে আসো ওইটা তোমার রুম
জাহিদ ফ্রেশ হতে গেলো
আমি - মা তাহলে জাহিদকে একটু খেয়ে দেখো চলে কি না কাকি তুমিও যাও
মা আর কাকি জাহিদের রুমের দিকে গেলো আমি সিমা আর হিমাকে নিয়ে আমাদের রুমের দিকে গেলাম
চলবে......
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন